বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪২ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
সন্ধ্যায় বিলীনপ্রায় গনমান গ্রাম

সন্ধ্যায় বিলীনপ্রায় গনমান গ্রাম

স্বরূপকাঠি প্রতিনিধি ॥ পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে সন্ধ্যা নদীর অব্যাহত ভাঙনে বিলীনের পথে গনমান গ্রাম। সন্ধ্যার করালগ্রাসে এ গ্রামের অনেক বসতঘর, বাগানবাড়ি, ফসলী জমিসহ হারিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ জনপদ। ফলে দিন দিন পাল্টে যাচ্ছে গনমান গ্রামের মানচিত্র। গত এক সপ্তাহে সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে ওই গ্রামের প্রায় ২০-২৫ শতাংশ বাগানবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। সন্ধ্যার এ চিত্র দেখে ইতোমধ্যে ভাঙনের আশঙ্কায় আব্দুর রশিদ ও মো. সামসুল হক বসতঘর সরিয়ে নিয়েছেন। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গনমান গ্রামের কালাম, আসলাম, কবির, মিজান, ফজলু, আলমগীর, সোহেল, মাসুদ, আবুল, নজরুলসহ অনেকের বসতঘর-ভিটেমাটিসহ গ্রামটির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ সন্ধ্যার বুকে হারিয়ে গেছে। গনমান গ্রামের মো. ফজলুল হক জানান, নদী ভাঙনের ফলে এ এলাকার মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। ভিটেমাটি হারিয়ে অনেক পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় অনেক পরিবার এখনও তাদের শেষ আশ্রয়স্থল বসতভিটায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। যুগ যুগ ধরে সন্ধ্যা নদীর অব্যাহত ভাঙনের ফলে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বসতঘর, হাজার হাজার একর ফসলী জমিসহ বিস্তীর্ণ জনপদ রাক্ষুসী সন্ধ্যা গ্রাস করেছে। এদিকে কৌরিখাড়া বিসিক শিল্প নগরীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সন্ধ্যানদীর ভাঙনের হুমকির সম্মুখীন। বিগত দিনে উত্তর কৌরিখাড়া ও দক্ষিণ কৌড়িখাড়া ভাঙন কবলিত খেয়াঘাট সংলগ্ন কিছু এলাকায় ব্লক ও জিও টেক্স ব্যাগে বালু ভর্তি করে ফেলে সাময়িক ভাঙন রোধ হলেও দক্ষিণ কৌরিখাড়া, পূর্ব সোহাগদল ও গনমান গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com